ভিডিও এডিটিংয়ের মৌলিক বিষয়গুলি হল:
- ভিডিও ফুটেজ ধারণ এবং ইমপোর্ট: ভিডিও এডিটিং শুরু করার আগে, আপনাকে ভিডিও ফুটেজ ধারণ করতে হবে। আপনি ক্যামেরা, স্মার্টফোন বা অন্যান্য ডিভাইস ব্যবহার করে ভিডিও ফুটেজ ধারণ করতে পারেন। একবার আপনার ভিডিও ফুটেজ হয়ে গেলে, আপনাকে এটি আপনার ভিডিও এডিটিং সফ্টওয়্যারে ইমপোর্ট করতে হবে।
- ·ভিডিও ফুটেজ কাটা এবং একত্রিত করা: ভিডিও এডিটিংয়ের সবচেয়ে মৌলিক কাজগুলির মধ্যে একটি হল ভিডিও ফুটেজ কাটা এবং একত্রিত করা। আপনি আপনার ভিডিওতে রাখতে চান এমন ভিডিও ফুটেজ নির্বাচন করতে এবং অপ্রয়োজনীয় ভিডিও ফুটেজ মুছে ফেলতে পারেন। আপনি ভিডিও ফুটেজকে বিভিন্ন উপায়ে একত্রিত করতে পারেন, যেমন ক্লিপগুলিকে একসাথে জুড়ে দেওয়া, ক্লিপগুলিকে বিপরীত ক্রমেও স্থাপন করা এবং ক্লিপগুলিকে বিভিন্ন সময়ে পুনরাবৃত্তি করা।
- ভিডিও ফুটেজের সাথে অডিও যোগ করা: ভিডিওতে অডিও যোগ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনি আপনার ভিডিওতে সংগীত, ডাবিং বা অন্যান্য ধরণের অডিও যোগ করতে পারেন।
- ভিডিও ফুটেজে ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস যোগ করা: ভিডিও ফুটেজে ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস যোগ করা ভিডিওকে আরও আকর্ষণীয় এবং আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে। আপনি ভিডিওতে টেক্সট, গ্রাফিক্স, ট্রান্সিশন এবং অন্যান্য ধরণের ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট যোগ করতে পারেন।
এই মৌলিক বিষয়গুলি আয়ত্ত করার পরে, আপনি আরও জটিল ভিডিও এডিটিং কৌশলগুলি শিখতে শুরু করতে পারেন। কিছু সাধারণ ভিডিও এডিটিং কৌশলগুলির মধ্যে রয়েছে:
- টাইমলাইন: টাইমলাইন হল একটি ভিডিও এডিটিং সফ্টওয়্যারের একটি অংশ যা আপনাকে ভিডিও ফুটেজ এবং অডিও ক্লিপগুলিকে একত্রিত করতে দেয়।
- ট্র্যাক: ট্র্যাকগুলি হল টাইমলাইনের বিভাগ যা ভিডিও ফুটেজ, অডিও এবং অন্যান্য মিডিয়া উপাদানগুলিকে ধারণ করে।
- ট্রানজিশন: ট্রানজিশনগুলি হল ভিডিও ফুটেজের মধ্যে স্থানান্তরের জন্য ব্যবহৃত ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট।
- ক্রপিং এবং স্কেলিং: ক্রপিং এবং স্কেলিং হল ভিডিও ফুটেজের আকারের পরিবর্তন করার প্রক্রিয়া।
- ফিল্টার এবং এফেক্টস: ফিল্টার এবং এফেক্টগুলি হল ভিডিও ফুটেজের চেহারা এবং আবহ পরিবর্তন করার জন্য ব্যবহৃত উপকরণ।

Comments
Post a Comment