বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক)
১৯৫৭ সালে সংসদীয় আইনের মাধ্যমে ‘ইপসিক’ আইন পাশ করা হয়। স্বাধীনতার উত্তরকালে ১৯৭২ সালে পুনরায় এই আইন পরিবর্তন করে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) নামকরন করা হয়। বিসিক বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের উন্নয়ন ও সম্প্রসারণের দায়িত্বে নিয়োজিত সরকারি খাতের মূখ্য প্রতিষ্ঠান। বিসিক সরকারি সিদ্ধান্তের আলোকে উন্নয়নমুখী ও জনকল্যাণমুখী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে থাকে এবং বাংলাদেশকে শিল্প সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিসিক এর সকল কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এর ফলে বেসরকারি উদ্যোগে সারা দেশে নতুন নতুন শিল্প গড়ে উঠেছে এবং জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
বিসিক ক্ষুদ্র শিল্পে মধ্যমেয়াদী এবং দীর্ঘমেয়াদী ঋণ প্রদান করে থাকে। এই ঋণ কার্যক্রম সরাসরি অথবা বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে পরিচালনা করা হয়। ঢাকায় বিসিক-এর প্রধান কার্যালয় ছাড়াও সারা দেশে ৪টি আঞ্চলিক অফিস এবং ৬৪ টি জেলা অফিসের মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। এছাড়াও সারাদেশে বিসিকের ৭৬টি শিল্প সহায়ক কেন্দ্র রয়েছে। এছাড়া আয়োডিনযুক্ত লবণ আইন এবং জাতীয় লবণনীতি অনুযায়ী শিল্প মন্ত্রণালয়ের দিকনির্দেশনায় বিসিক লবণ শিল্পের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে দায়িত্ব পালন আসছে।
কক্সবাজারে অবস্থিত বিসিকের লবণ শিল্পের উন্নয়ন কর্মসূচি কার্যালয়ের আওতাধীন ১২টি লবণ কেন্দ্রের মাধ্যমে কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন উপজেলায় এবং চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে লবণ চাষে সার্বিক সহায়তা প্রদান এবং নিয়মিতভাবে লবণ উৎপাদন ও মজুদ সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করে থাকে। পাশাপাশি বিসিক ১৯৯০ সাল হতে দেশের লবণ প্রক্রিয়াজাতকরণ মিলসমূহকে ৮টি লবণ জোনে ভাগ করে মিলসমূহে শিল্প ও ভোজ্য লবণ নিবন্ধন, আয়োডিনযুক্ত লবণ উৎপাদনে লবণ মিলগুলোতে কারিগরি সহায়তা, মান নিয়ন্ত্রণমূলক কার্যক্রম এবং আয়োডিনযুক্ত লবণ ব্যবহারে জনসচেতনতা বৃদ্ধিসহ সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।
মূল উদ্দেশ্য
- উৎপাদন বৃদ্ধি (ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প খাতে স্থাপিত উৎপাদন ক্ষমতার সদ্ধব্যবহার ও নতুন উৎপাদন ক্ষমতা সৃষ্টি)
- কর্মসংস্থান সৃষ্টি
- দারিদ্র্য বিমোচন
- ভারসাম্যপূর্ণ আঞ্চলিক উন্নয়ন
- অর্থ ও মানব সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতকরণ
- দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন
রূপকল্প (Vision):
শিল্প সমৃদ্ধ উন্নত বাংলাদেশ গঠনে পরিবেশবান্ধব শিল্পায়ন
অভিলক্ষ্য (Mission):
বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় সক্ষম শিল্পের বিকাশ, দক্ষ মানবসম্পদ তৈরী, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দারিদ্র নিরসন।উন্নয়ন ও সম্প্রসারণমূলক কার্যক্রম
- মাঝারি, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প স্থাপনে বিনিয়োগপূর্ব ও বিনিয়োগোত্তর সেবা প্রদান তথা উন্নয়ন ও সম্প্রসারণমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়ন ;
- বিসিকের নিজস্ব ঋণ কর্মসূচি ও সরকার ঘোষিত বিভিন্ন প্রণোদনাসহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের ঋণ ব্যবস্থাকরণ ও বিতরণে সহায়তাকরণ ;
- পরিবেশবান্ধব ও স্থায়ী অবকাঠামো বিশিষ্ট (রাস্তা, পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস ইত্যাদি সুবিধা সম্বলিত) শিল্পনগরী ও শিল্পপার্ক স্থাপন এবং বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তাদের শিল্প স্থাপনের জন্য প্লট বরাদ্দ দান ;
- দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ প্রদান ;
- শিল্পোদ্যোক্তা সৃষ্টিসহ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পণ্য বিপণনের লক্ষ্যে মেলা, সেমিনার, কর্মশালা ও ক্রেতা-বিক্রেতা সম্মিলন আয়োজন ;
- উদ্যোক্তাদের শিল্প স্থাপন উপযোগী প্রকল্প প্রস্তাব প্রণয়ন ও মূল্যায়ন, প্রজেক্ট প্রোফাইল প্রণয়ন, উন্নতমানের নকশা উদ্ভাবন ও বিতরণ ;
- ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প ইউনিট স্থাপন, পণ্য উৎপাদন, মানোন্নয়ন ইত্যাদি বিষয়ে কারিগরি ও অন্যান্য সহায়তা প্রদান
- ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সংক্রান্ত বিভিন্ন গবেষণা সমীক্ষা এবং জরিপ ও প্রশিক্ষণ কর্মসূচি পরিচালনা।
- বৃহৎ শিল্পের খুচরা যন্ত্রপাতি উৎপাদনকারী সাব-কন্ট্রাক্টিং ইউনিট তালিকাভুক্তিকরণ এবং বৃহৎ শিল্পের সাথে তালিকাভুক্ত ইউনিটের সাব-কন্ট্রাক্টিং সংযোগ স্থাপন ;
- ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প খাতের উপযোগী যথাযথ প্রযুক্তির উদ্ভাবন এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত তথ্য সংগ্রহ ও বিতরণ বিশেষত বিনিয়োগ, উৎপাদন ও বিপণন সংক্রান্ত ধারণা প্রদান করা ;
- উন্নত পদ্ধতি ও প্রযুক্তি নির্ভর লবণ উৎপাদনে লবণ চাষিদের উদ্বুদ্ধকরণ ও প্রশিক্ষণ প্রদান ;
- শিল্পপ্লটের শতভাগ ব্যবহার নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে খালি/অব্যবহৃত প্লট বরাদ্দের নিমিত্ত পত্রিকায় বিজ্ঞাপন প্রকাশ, প্লট বরাদ্দ কমিটির সভা আয়োজন, রুগ্ন/বন্ধ প্লটের বরাদ্দ বাতিলকরণ ও সম্ভাবনাময় উদ্যোক্তার অনুকূলে প্লট বরাদ্দকরণ।
নিয়ন্ত্রণমূলক কার্যক্রম
- ক্ষুদ্র, কুটির, মাইক্রো ও মাঝারি শিল্পের নিবন্ধন;
- কর অবকাশ, কর, শুল্ক ইত্যাদি মওকুফ বিষয়ে সুপারিশ প্রদান;
- শিল্পের কাঁচামাল ও মোড়ক সামগ্রী আমদানীর ক্ষেত্রে প্রাধিকার নির্ধারণে সুপারিশ প্রদান;
- আয়োডিনযুক্ত লবণ উৎপাদন শিল্পের নিবন্ধন ও
- সাব-কন্ট্রাকটিং সংযোগ স্থাপন।
উদ্যোক্তা/ জনগণের জন্য বিসিকের সমস্ত সেবা বিসিকের মাঠ পর্যায়ের সকল জেলা কার্যালয়সহ বিসিকের প্রধান কার্যালয় ও বিভাগীয় (আঞ্চলিক)কার্যালয়ের মাধ্যমে প্রদান করা হয়ে থাকে । বিসিক সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য ভিজিট করুন: www.bscic.gov.bd
পরিচালনা পর্ষদঃ-
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নিয়োগকৃত অতিরিক্ত সচিব পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা বিসিকের প্রধান নির্বাহী বা চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করে থাকেন। পরিচালক পর্ষদের অপর ছয়জন সদস্যও সরকারের যুগ্ম-সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তা যারা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরিচালক পর্ষদের সহযোগিতা ও প্রশাসনিক বিষয় তদারকীর জন্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করে থাকেন সরকারের উপ-সচিব একজন কর্মকর্তা।
প্রধান কার্যালয়ঃ-
করপোরেশনের প্রধান কার্যালয় ১৩৭/১৩৮ মতিঝিল বা/ এ ঢাকায় অবস্থিত। এখানে পরিচালক পর্ষদের সদস্যগন সার্বক্ষনিক ভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করে থাকেন। বিসিক প্রধান কার্যালয়ে মোট ১০(দশ) টি বিভাগ রয়েছে। বিভাগ গুলো হলো প্রশাসন, হিসাব ও অর্থ, ব্যবস্থাপনা তথ্য পদ্ধতি, উন্নয়ন ও সম্প্রসারন, পরিকল্পনা, প্রাকল্প, প্রযুক্তি, পুরকৌশল ও নিরীক্ষা বিভাগ। বিভাগের প্রধান হিসেবে মহাব্যবস্থাপক পর্যায়ের কর্মকর্তাগন দায়িত্ব পালন করে থাকেন।
আঞ্চলিক কার্যালয়ঃ-
ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগীয় শহরে বিসিকের ৪ (চার) টি আঞ্চলিক কার্যালয় রয়েছে। এগুলোর প্রধান হচ্ছেন মহাব্যবস্থাপক সমপর্যায়ের আঞ্চলিক পরিচালক যিনি অধিনস্ত জেলা সমুহের কার্যক্রম পরিচালনা ও তদারকী করে থাকেন।
জেলা কার্যালয় (শিল্প সহায়ক কেন্দ্র):-
জেলা কার্যালয় হিসেবে প্রতিটি জেলায় ১ টি করে শিল্প সহায়ক কেন্দ্র রয়েছে। বস্তুত এ শিল্প সহায়ক কেন্দ্রের মাধ্যমে বিসিকের অধিকাংশ সেবা সহায়তা সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তাদেরকে প্রদান করা হয়ে থাকে।
মৌমাছি পালন প্রকল্পঃ
আধুনিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মৌচাষ ও মধু উৎপাদনের উপর বিসিক উদ্যোক্তাগনকে প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান করে আসছে। প্রশিক্ষণ শেষে উদ্যোক্তাগনকে প্রশিক্ষণ ভাতা এবং বিনামূল্যে মৌ বাক্স ও মধু নিশ্কাশন যন্ত্র ইত্যাদি প্রদান করা হয়ে থাকে। সল্প শিক্ষিত বেকার লোকজন ছাড়াও বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত যুবক-যুবতী, ছাত্র-ছাত্রী এবং বয়স্ক পুরুষ ও গৃহিনীরাও এই ধরনের প্রশিক্ষণে অংশ নিতে পারেন। মৌমাছি পালন কর্মসূচী দারিদ্র বিমোচনের পাশাপাশি পরাগায়নের মাধ্যমে শস্যফলের উৎপাদন বৃদ্ধির সহায়ক।
আয়োডিনযুক্ত লবন প্রকল্পঃ
দেশে আয়োডিনের অভাব জনিত রোগ নিরসন কল্পে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) ইউনিসেফের সহযোগীতায় সার্বজনীন আয়োডিন যুক্ত লবন তৈরী কার্যক্রমের মাধ্যমে আয়োডিন ঘাটতি পূরন শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়ন করে আসছে। আয়োডিনের অভাবে মানব দেহে নিম্নোক্ত সমস্যাগুলির সৃষ্টি হয়।
-আয়োডিনের অভাবে শিশুর শারিরীক ও মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়।
-গর্ভাবস্তায় আয়োডিনের অভাবে অনাকাঙ্খিত গর্ভাপাতের ঝুকি বাড়ে, তাছাড়া শিশুর শারিরীক ও মানসিক প্রতিবন্ধী হওয়ার আশংকা থাকে।
-আয়োডিনের অভাব জনিত বিভিন্ন শারিরীক ও মানসিক সমস্যার মধ্যে গলগন্ড, হাবাগোবা, বামনত্ব,প্রতিবন্ধী উল্লেখযোগ্য।
-কর্মক্ষমতা কমে যায়, যা অর্থনৈতিক উন্নয়নে নৈতিবাচক প্রভাব ফেলে।
-আয়োডিন ঘাটতি জনিত রোগ প্রতিরোধের একমাত্র উপায় হচ্ছে পরিবারের সবাই প্রতিদিন সঠিক মাত্রার আয়োডিন যুক্ত লবন খাওয়া।
বিসিক ওএসএস সার্ভিস
দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার লক্ষ্যে ওয়ান স্টপ সার্ভিস আইন, ২০১৮ এর 'ক' তফসিলে বিসিক অন্তর্ভুক্তকরণ হওয়ায় বিসিকের আওতাধীন শিল্প প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগকারী কর্তৃক প্রস্তাবিত প্রকল্প বা উদ্যোগের জন্য প্রয়োজনীয় যে কোনো সেবা, সুবিধা, প্রণোদনা, লাইসেন্স, অনুমতি, ছাড়পত্র বা পারমিট নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সঠিকভাবে প্রদানের লক্ষ্যে বিসিক ওয়ান স্টপ সেবা চালু করার সিদ্ধান্ত নেয়। উল্লেখ্য যে, ইতোপূর্বে সরকারের চারটি প্রতিষ্ঠান (বিডা, বেজা, বেপজা ও হাই টেক পার্ক অথরিটি) ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ছিলো। গত ১৯ জুলাই, ২০২০ তারিখ ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেবাদানকারী পঞ্চম প্রতিষ্ঠান বিসিক তালিকাভুক্ত হলে বিসিক তার আওতাধীন সেবাসমূহ ওয়ান স্টপ সার্ভিস এর মাধ্যমে প্রদানের লক্ষ্যে কাজ শুরু করে। সে ধারাবাহিকতায় ১৩ জুন, ২০২১ তারিখ বিসিক ওয়ান স্টপ সার্ভিস কার্যক্রমের যাত্রা শুরু করে। ওয়ান স্টপ সার্ভিস এর মাধ্যমে বিসিকের নিজস্ব ২৯ টি সেবা এবং অন্যান্য দপ্তর/সংস্থার ১৩ টি সেবা ওয়ান স্টপ সার্ভিস এর আওতায় প্রদান করা হবে। প্রয়োজনের নিরিখে নতুন নতুন সেবাসমূহ সময়ে সময়ে এ সেবার আওতায় যোগ করা হবে যাতে উদ্যোক্তাগণ নির্বিঘ্নে ও দ্রুত সেবাসমূহ গ্রহণ করতে পারেন।
BSCIC: bscic.gov.bd
BSCIC One Stop Service platform: ossbscic.gov.bd
BSCIC District Office, Barisal: bscic.barisal.gov.bd
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন:
-
বিসিক প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য কী?
- উত্তর: উৎপাদন বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র্য বিমোচন, ভারসাম্যপূর্ণ আঞ্চলিক উন্নয়ন, অর্থ ও মানব সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন।
-
বিসিকের প্রধান কার্যালয় কোথায় অবস্থিত?
- উত্তর: ১৩৭/১৩৮ মতিঝিল, ঢাকা।
-
বিসিক কতটি আঞ্চলিক অফিস পরিচালনা করে?
- উত্তর: ৪টি আঞ্চলিক অফিস।
-
বিসিকের লবণ শিল্পের উন্নয়ন কর্মসূচি কক্সবাজারে কতটি লবণ কেন্দ্রের মাধ্যমে পরিচালিত হয়?
- উত্তর: ১২টি লবণ কেন্দ্র।
-
বিসিকের ওয়ান স্টপ সার্ভিস কার্যক্রম কবে শুরু হয়?
- উত্তর: ১৩ জুন, ২০২১।
-
বিসিকের পরিচালনা পর্ষদের প্রধান কে?
- উত্তর: অতিরিক্ত সচিব পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা।
-
বিসিকের মৌমাছি পালন প্রকল্পের উদ্দেশ্য কী?
- উত্তর: আধুনিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মৌচাষ ও মধু উৎপাদনের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচন এবং শস্যফলের উৎপাদন বৃদ্ধি।
-
বিসিকের লবণ শিল্পের জন্য কতটি লবণ জোনে মিলসমূহকে ভাগ করা হয়েছে?
- উত্তর: ৮টি লবণ জোন।
-
বিসিকের উন্নয়ন ও সম্প্রসারণমূলক কার্যক্রমের মধ্যে কোনটি অন্তর্ভুক্ত নয়?
- উত্তর: রাজনৈতিক প্রচারণা।
-
বিসিকের আয়োডিনযুক্ত লবন প্রকল্পের উদ্দেশ্য কী?
- উত্তর: দেশে আয়োডিনের অভাব জনিত রোগ নিরসন।
- উত্তর: দেশে আয়োডিনের অভাব জনিত রোগ নিরসন।
- বিসিকের ওয়ান স্টপ সার্ভিস প্ল্যাটফর্মের ওয়েবসাইটের ঠিকানা কী?
- উত্তর: ossbscic.gov.bd
-
বিসিকের জেলা অফিস বরিশালের ওয়েবসাইটের ঠিকানা কী?
- উত্তর: bscic.barisal.gov.bd
-
বিসিকের প্রধান ওয়েবসাইটের ঠিকানা কী?
- উত্তর: bscic.gov.bd
-
বিসিকের ওয়ান স্টপ সার্ভিসের আওতায় কতটি সেবা প্রদান করা হবে?
- উত্তর: ২৯টি সেবা।
-
বিসিকের লবণ শিল্পের উন্নয়ন কর্মসূচি কক্সবাজারে কতটি লবণ কেন্দ্রের মাধ্যমে পরিচালিত হয়?
- উত্তর: ১২টি লবণ কেন্দ্র।
শূন্যস্থান পূরণ:
-
বিসিক প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫৭ সালে সংসদীয় আইনের মাধ্যমে ‘______’ আইন পাশ করার মাধ্যমে।
- উত্তর: ইপসিক
-
বিসিকের মূল উদ্দেশ্য হলো ______ সৃষ্টি ও দারিদ্র্য বিমোচন।
- উত্তর: কর্মসংস্থান
-
বিসিকের প্রধান কার্যালয়ে মোট ______ টি বিভাগ রয়েছে।
- উত্তর: ১০
-
বিসিক ১৯৯০ সাল থেকে দেশের লবণ প্রক্রিয়াজাতকরণ মিলসমূহকে ______ লবণ জোনে ভাগ করে।
- উত্তর: ৮টি
-
বিসিকের ওয়ান স্টপ সার্ভিসের আওতায় ______ টি সেবা প্রদান করা হবে।
- উত্তর: ২৯
নির্বাচনী প্রশ্ন:
-
বিসিকের রূপকল্প (Vision) কী?
- A) শিল্প সমৃদ্ধ উন্নত বাংলাদেশ গঠনে পরিবেশবান্ধব শিল্পায়ন
- B) দারিদ্র্য বিমোচন
- C) কর্মসংস্থান সৃষ্টি
- D) জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি
- উত্তর: A
-
বিসিকের মৌমাছি পালন প্রকল্পের জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয় কাদের জন্য?
- A) শুধুমাত্র শিক্ষিত যুবক
- B) সল্প শিক্ষিত বেকার লোকজন, যুবক-যুবতী, ছাত্র-ছাত্রী এবং বয়স্ক পুরুষ ও গৃহিনী
- C) শুধুমাত্র কৃষক
- D) সরকারি কর্মকর্তা
- উত্তর: B
-
বিসিকের লবণ শিল্পের উন্নয়ন কর্মসূচি কক্সবাজারে কতটি উপজেলায় কার্যক্রম পরিচালনা করে?
- A) ৫
- B) ১০
- C) ১২
- D) ১৫
- উত্তর: C
-
বিসিকের পরিচালনা পর্ষদে কতজন সদস্য রয়েছেন?
- A) ৫
- B) ৬
- C) ৭
- D) ৮
- উত্তর: B
-
বিসিকের ওয়ান স্টপ সার্ভিস আইন, ২০১৮ এর আওতায় কতটি প্রতিষ্ঠান অন্তর্ভুক্ত ছিল?
- A) ৩
- B) ৪
- C) ৫
- D) ৬
- উত্তর: B

Comments
Post a Comment